সর্বশেষ সংবাদ
মাদারল্যান্ড ডেস্ক: রাজশাহী-১ আসনে এবারের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ দলীয় সাংসদ, রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধূরীর চাওয়া-পাওয়ার কিছু নাই তিনি বিজয়ী হলে তানোর-গোদাগাড়ীর দলমত নির্বিশেষে সব শ্রেণী-পেশার মানুষের বিজয় হবে, আবার পরাজিত হলে এসব মানুষের পরাজয় ঘটবে। কারণ এমপি ফারুকের রাজনীতি সাধারণ মানুষ নির্ভর রাজণীতি থেকে তিনি কিছু নিতে আসেননি বরং রাজনীতিতে কিছু দেবার জন্য বাবা-মামার দেখানো পথে তিনি রাজনীতিতে প্রবেশ করেছেন। আগামী একাদ্বশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সাধারণ মানুষ তথা জনগণের অধিকার রক্ষার নির্বাচন বলে বিবেচনা করা হচ্ছে। অভিজ্ঞ মহলের অভিমত, এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ পরাজিত হলে পরাজয় হবে দেশের সাধারণ মানুষের, আবার বিজয়ী হলে সেটা হবে দেশের সাধারণ মানুষের বিজয়। কারণ দেশের সাধারণ মানুষের কাছে থেকে বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও জননেত্রী শেখ হাসিনার কিছুই চাওয়া-পাওয়ার নেই অনেক আগেই দেশের জন্য তার পরিবার জীবন দিয়ে (শহীদ) গেছেন তিনি কেবল মাত্র তার পিতা জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্যই রাজনীতি করছেন, ক্ষুধা ও দারিদ্র মুক্ত বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে রাজনীতি শুরু করেছেন। তিনি বিশ্বের সৎ রাস্ট্র প্রধানদের তালিকায় তৃতীয় স্থানে ও বিশ্বের ক্ষমতাধর প্রভাবশালী রাস্ট্র নায়কদের তালিকায় তিনি প্রথম সারিতে রয়েছেন। এছাড়াও আর্ন্তজাতিক সুমুদ্র সীমা বিজয়,বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট দিয়ে আকাশ সীমা বিজয়, ২১ ফেব্ররুয়ারী আর্ন্তজাতিক মাতৃভাষা দিবসের স্বীকৃতি অর্জন, পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, হাতিরঝিল প্রকল্প, ফ্লাইওভার, বিদ্যুৎ উদপাদন, মহাসড়ক চারলেন, রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে বিশ্বমানবতার অগ্রদূতের স্বীকৃতি অর্জন ইত্যাদি মেগা প্রকল্প হাতে নিয়েছেন সাধারণ মানুষের ভাগ্যর উন্নয়ন ও দেশকে উন্নত বিশ্বের কাতারে নিয়ে যেতে। আবার তার রাজনীতি পুরোপুরি দেশের সাধারণ মানুষ নির্ভর তিনি সাধারণ মানুষের জীবন মানোন্নয়নের জন্য গৃহহীনদের গৃহ নির্মাণ, ভিক্ষুকদের পূর্ণবাসন,বিনামূল্য স্নাতক পর্যন্ত পাঠ্যবই পুস্তক বিতরণ, কৃষি ভূর্তুকি, বিধবাভাতা, বয়স্কভাতা, মুক্তিযোদ্ধা সম্মানি ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি, কমিউনিটি ক্লিনিক চালু, মাতৃত্বকালীন ভাতা ইত্যাদি কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন। ফলে তিনি যদি বিজয়ী হোন সেই বিজয় হবে দেশের দলমত নির্বিশেষে সাধারণ মানুষের আর পরাজিদ হলে সেটাও হবে এসব সাধারণ মানুষের পরাজয়। কারণ তিনি পরাজিত হলে তার কিচ্ছু হবে না কিšত্ত তার নেয়া এসব জনকল্যানমূখী কর্মসূচি বন্ধ হয়ে যাবে যার প্রভাব পড়বে এসব সাধারণ মানুষের ওপর, তাই এই নির্বাচন সাধারণ মানুষের প্রতিনিধির নির্বাচন জননেত্রী শেখ হাসিনা এসব সাধারণ মানুষের প্রতিনিধি। জননেত্রী শেখ হাসিনা যেই স্বপ্ন নিয়ে জাতীয় রাজনীতি শুরু করেছেন, ঠিক তেমন স্বপ্ন নিয়ে রাজশাহী-১ আসনে স্থানীয় রাজনীতি শুরু করেছেন এমপি ওমর ফারুক চৌধূরী।
রাজনৈতিক বিশ্লষকদের অভিমত, এমপি ফারুক চৌধীরীর বাবা আজিজুল হক চৌধূরী ও তার মামা জাতীয় চার নেতার অন্যতম শহীদ এএইচএম কামরুজ্জামান হেনা দেশের জন্য শহীদ হয়েছেন। এমপি ফারুক চৌধূরীও তার বাবা ও মামার স্বপ্ন পুরুণের জন্যই রাজনীতি শুরু করেছেন। এই বিবেচনায় রাজশাহী-১ আসনে এমপি আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধূরীর পরাজয় হলে পরাজয় ঘটবে তানোর-গোদাগাড়ী উপজেলার সাধারণ মানুষের আবার বিজয়ী হলে সেটা হবে সাধারণ মানুষের বিজয়। কারণ দেশের রাজনীতি থেকে যেমন বঙ্গবন্ধু কন্যা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও জননেত্রী শেখ হাসিনার কিছু পাওয়ার নাই, তেমনি রাজশাহী-১ আসনের রাজনীতি থেকে এমপি ফারুক চৌধূরীর কিছু পাওয়া নাই, বঙ্গবন্ধু কন্যা যেমন তার পিতা ও জাতীর জনক বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য রাজনীতি করছেন, তেমনি এমপি ফারুক তার বাবা-মামার দেখা স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য রাজনীতি করছেন। তিনি রাজনীতিতে আশার আগেই সিআইপি মর্যাদা অর্জন ও রাজশাহী চেম্বার এ্যান্ড কমার্সের সভাপতি হয়েছেন, রাজশাহী অ লের শিল্পপতিদের তালিকায় তিনি ছিলেন প্রথম সারিতে, তিনি ছিলেন রাজশাহী অ লের প্রথম স্বচ্ছ ও সর্বোচ্চ আয়কর দাতা তাই তার কোনো অর্থলিপ্সা নাই রাজনীতি থেকে অর্থ উপার্জন করতে হবে সেই মানসিকতাও তার নাই। তিনি সুন্দর আগামী ও ক্ষুধা-দারিদ্র মুক্ত রাজশাহীর স্বপ্ন নিয়ে রাজনীতি করে চলেছেন বাবা-মামার স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য। তার স্বপ্ন দেশবাসী যেমন বঙ্গবন্ধুকে তার অবদানের জন্য শ্রদ্ধার সঙ্গে স্বরণকরেন তিনিও রাজশাহীর রাজনীতিতে এমন কিছু অবদান রেখে যেতে চান মূত্যুর পরে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যেনো তাকে নিয়ে গর্ববোধ করে আবার রাজশাহীর মানুষ তাকে যেনো শ্রদ্ধার সঙ্গে স্বরণ করেন। সেই প্রত্যয় নিয়ে তিনি রাজনীতি শুরু করেছেন তিনি দুই বার এমপি নির্বাচিত ও একবার প্রতিমন্ত্রী হয়েছেন অথচ সম্মানি ভাতার একটি টাকাও নিজে গ্রহণ না করে হতদরিদ্রদের মধ্যে বিতরণ করে আসছেন। জায়গার অভাবে যখন তানোর থেকে সরকারি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট নির্মাণ প্রকল্প ফেরত যাবার উপক্রম তখন সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করে তিনি প্রায় ১০ কোটি টাকা মূল্যর তাঁর ব্যক্তিগত সম্পত্তি স্বেচ্ছায় দান করেছেন। তিনি তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, জেলা জজ, এএসপি, এসআই, এএসআই, পুলিশ কন্সটেবল ও স্বাস্থ্য সহকারী থেকে শুরু করে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নৈশপ্রহরী পদে অসংখ্য মানুষকে নিঃখরচায় চাকরি পাইয়ে দিয়েছেন। এছাড়াও চাকরি মেলা করে নির্বাচনী এলাকার অসংখ্য মানুষকে চাকরি পাইয়ে দিয়েছেন। তিনি এলাকার কৃষকদের কথা চিন্তা করে শুধু তানোরেই ব্যক্তি উদ্যোগে হলেও ৫টি কোল্ড স্টোর নির্মাণ করাতে পেরেছেন। তিনি নির্বাচনী এলাকায় লট্রারি জুয়া, মেলা, সার্কাস-যাত্রা ও ভ্যারাইশোর মতো অশ্লীল কর্মকান্ড নিষিদ্ধ করে তার পরিবর্তে সুস্থ বিনোদের জন্য বৈশাখী মেলা, উন্নয়ন মেলা, বিজ্ঞান মেলা, নৌকা বাইচ, ঘোড়াদৌড়, স্কুল বিতর্ক প্রতিযোগীতা ইত্যাদির প্রচলন শুরু করেছেন। আবার অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেশের গতানুগতিক রাজনীতিতে এমপি-মন্ত্রীদের স্ত্রী-ছেলেমেয়ে বা আতœীয়-স্বজনদের দাপটে সাধারণ মানুষের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠার খবর পাওয়া যায় সেখানে এমপি ফারুক চৌধূরী দুবার সংসদ সদস্য ও একবার প্রতিমন্ত্রী হলেও তার স্ত্রী ছেলেমেয়ে তো পরের কথা তার কোনো ভাই-বোন বা ঘনিষ্ঠ আতœীয়-স্বজনদের এই অ লের মানুষ কখানো দেখেননি। সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করে এমপি ফারুক কোনো রাজনৈতিক বশংবদ সৃষ্টি করেননি। এখন প্রশ্ন হলো তানোর-গোদাগাড়ীর দলমত নির্বিশেষে সাধারণ মানুষ এমপি ফারুকের এসব উদ্যোগের সুফল নিবেন না কি জামায়াত-বিএনপির জঙ্গিবাদ-অগ্নিসন্ত্রাস, অনিয়ম-দূর্নীতি ও লুটপাটের সঙ্গী হবেন সেটা তাদেরই ঠিক করতে হবে। কারণ নির্বাচনে এমপি ফারুকের পরাজয় ঘটলে তার কিচ্ছু হবে না তবে তার নেয়া জনকল্যানমূখী নানা উদ্যোগ বা কর্মসূচি বন্ধ হয়ে যাবে যার প্রভাব পড়বে সাধারণ মানুষের ওপর। এসব বিবেচনায় নির্বাচনে জাতীয় রাজনীতিতে শেখ হাসিনা ও আ লিক রাজনীতিতে এমপি ফারুকের পরাজয় মানেই সাধারণ মানুষের পরাজয় এসব বিষয়ে গভীর পর্যালোচনা করে এবার সাধারণ মানুষকে ভোট প্রয়োগ করতে হবে।
প্রকাশক ও সম্পাদক: মাহবুব আলম জুয়েল
(প্রতিনিধি, এশিয়ান টেলিভিশন)
সহ- প্রকাশক: এমদাদুল হক মন্ডল
সহ- সম্পাদক: আশরাফুল ইসলাম রনজু
নির্বাহী সম্পাদক: সাহিন সরকার রনজু
সহ বার্তা সম্পাদক: হাফিজুর রহমান কিয়াস
উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্যবৃন্দ :
(১) অধ্যক্ষ শহিদুল ইসলাম (২) প্রভাষক রাকিবুল সরকার পাপুল (৩) প্রধান শিক্ষক সুলতান আহমেদ (৪) ডাক্তার মিজানুর রহমান (৫) সহকারি শিক্ষক আব্দুল বারী
আইন উপদেষ্টা: এ্যাডভোকেট রায়হান কবির (সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর, রাজশাহী জেলা ও দায়রা জজ আদালত)
-: যোগাযোগ :-
তানোর অফিস: রাফি কম্পিউটার্স, সাব রেজিস্ট্রি অফিসের সামনে, মুন্ডুমালা রোড, তানোর, রাজশাহী।
রাজশাহী অফিস: মা কম্পিউটার, লোকনাথ স্কুল মার্কেট, হেতেমখাঁ, বোয়ালিয়া, রাজশাহী।
ফোন: ০১৭১১-২৭০৪৩৩, ০১৫১৭-০৬৩১১৭
Email: mnewsbd24.2018@gmail.com
আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া সকল ধরনের সংবাদ সারা বিশ্বে প্রচারে আমাদের তথ্য দিন।
আপনার প্রতিষ্ঠানটি সারা বিশ্বে পরিচিত করতে বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের সহযোগিতা করুন।